Romantic Love Story (বেস্টফ্রেন্ডের সাথে প্রেম - পর্ব ৫) Cute Love Story Bangla

Are you searching love story in Bangla language you will find here many types of Bangla story like a romantic love story, cute love story, heart touching love story, Islamic love story, Bangla golpo, story, real love story, Bangla Islamic Story, new love story, valobasar golpo, premer golpo, Bangla love story, I hope you are like our collections if you like our collection please connect with us.

Romantic Love Story (বেস্টফ্রেন্ডের সাথে প্রেম - পর্ব ৫) Cute Love Story Bangla, Bangla love story, Bangla golpo, valobasar golpo, premer golpo, love story, romantic love story, Bengali love story, status zone bd
(বেস্টফ্রেন্ডের সাথে প্রেম - পর্ব ৫)


বেস্টফ্রেন্ডের সাথে প্রেম
লেখক মোঃ রিয়াদ সন্দ্বীপি (বুঝ বালক)
পর্ব ৫


এই ভাবে কেটে যায় তিন তিন টা বছর।
রিয়াদের এখন পড়াশোনা শেষ।

একদিন রুমে বসে লেফটপে কাজ করতেছিলো রিয়াদ।
এমন সময় তার বড় খালা রুমে এসে বললো।
আমি কি ভিতরে আসতে পারি।

রিয়াদ - আরে খালা তুমি।
ভিতরে আসো।
আর তুমি আমার রুমে আসতে অনুমতি লাগে নাকি।

খালা - কি করতেছিস।

রিয়াদ - তেমন কিছু না।
কিছু কি বলবে।

খালা - হু।
তুর তো পড়াশোনা শেষ।
এভার বড়ি থেকে একটু ঘুরে ফিরে আই।
আসলে তুম বাবা কল করেছিলো।
তুর মায়ের শরীর টা তেমন একটা ভালো না।

রিয়াদ - আমি ভেবেছিলাম আর কখনোই দেশে যাইবো না।
কিন্তু মায়ের কথা শুনে মনটা কেন যানি আর মানতেছেনা।

আচ্ছা খালা আমি দেখি কি করা যায়।
আসলে টিকিট কাটার ও একটা বিষয় আছে না।

তখন খালা বললো এই নে টিকিট আমি আগে থেকে টেকে রেখেছি।
কালকেই তুর প্রাইট।

খালা তুমি এই সব কখন করলে।

খালা বললো তুকে এত কিছু চিন্তা করতে হবে না।
তুই তুর বেগ গুছিয়ে নে।

আজ আমার প্লাইট
বেগ নিয়ে বাসা থেকে বাহির হবো এমন সময় খালা এসে বললো নিজের দেশে গিয়ে নিজের মাকে পেয়ে আমাকে ভুলে যাবি না তো।

আরে খালা তুমি এইবস কি বলো তুমাকে কেন ভুলে যাবো।

খালা থেকে বিদায় নিয়ে বাসা থেকে বাহির হয়ে আসি।

বিমানে বসে আছি।
আর চিন্তা করতেছি তিন বছর পরে দেশে যাচ্ছি।
দেশের কথা মনে পড়তে মনে পড়ে গেলো নিলার কথা।

কেমন আছে সে।
হয়তো অনেক সুখে আছে স্বামি ও সংসার নিয়ে।

ওর বিয়ে হয়ছে যে তিন বছর হয়ে গেছে।
হয়তো এত দিনে তাদের সন্তান ও হয়ছে।

আমি কি গিয়ে তার সাথে দেখা করবো।
নাকি করবো না

আর দেখা করেই বা কি বলবো।

ওকে অন্য আরেক জনের পাশে দেখে আমি কি নিজেকে সামলাতে পাড়বো।

এই সব ভাবতে ভাবতে দেশে চলে আসি।

আমি এখন গাড়িতে করে বাসায় যাচ্ছি।
আর গাড়ির জানালা দিয়ে বাহিরের দিকে তাকিয়ে আছি।।
এই কয়েক বছরে অনেক বদলে গেছে প্রিয় শহরটা।

গাড়ি থেকে নেমে বাসার সামনে এসে দরজায় কড়া নাড়ি।
আসলে আমি যে আসবো সেটা কাওকে বলিনি।
খালাকেও নিষেধ করছি কাওকে কিছু না বলতে।

কিছুক্ষণ পরে দরজা খুলে দিলেন আমার মা।

মা আমাকে দেখে কিছুক্ষণ পাথরের মত দারিয়ে রইলো।

এর পরে আমাকে জরিয়ে দরে কান্না শুরু করে।
মায়ের কান্নার শব্দ শুনে বাবাও বাহিরে আসে আমাকে দেখে বাবাও যেন পাথর হয়ে যাই।

তিনি কোন শব্দ করতেছেন না শুধু ওনার চোখ দিয়ে পানি পড়তেছে।

আমি তো তাদের দেখে ওবাগ হয়ে গেছি।

এই কয়েক বছরে ওনাদের সরিলের এই কি অবস্তা।

পরে ওনাদের সাথে কথা বলে আমি আমার রুমে আসি।
ঠিক আগের মতোই আছে রুমটা।

একি রুমটা এতো গুছালো কেন??

মনে হয় আম্মু গুছিয়ে রেখেছে।

আমি প্রেশ হয়ে খাবার খেয়ে একটু ঘুমিয়ে নিই।

ঘুম থেকে উঠে প্রেশ হয়ে আম্মু আব্বুর সাথে বসে নাস্তা করে নি।

তার পর রুমে এসে মনে মনে চিন্তা করতেছি মোবাইলটা ওপেন করা যাগ।
অনেক দিন দরে বন্ধ হয়ে আছে।
হয়তো নিলা সেই দিন আমাকে না দেখে কল করেছিলো বা মেসেজ পাঠিয়ে ছিলো।

চিন্তা করতে করতে মোবাইলটা ওপেন করি।

হু ওনেক কল ও মেসেজ এসেছে।
কিন্তু।
যার কলের বা মেসেজের আশায় মোবাইলটা ওপেন করি।
শুধু তারই কোন কল ও মেসেজ আসেনি।

মনটা যেন হঠাৎই খারাপ হয়ে গেছো।

পরে আমি ইকবাল কে কল করি।
সে আমার কল দেখে রিচিব করে।

সে বলে কিরে এত দিন পড়ে মনে পড়লো আমাদের কথা।
আর তুই দেশে আসলি কখন।

আমি - এইতো কালকে আসছি।
আচ্ছা তুরা আই না আমাদের সেই আড্ডা দেওয়ার যাইগাটাতে অনেক দিন হলো তুদের সাথে দেখা হয় না।

ইকবাল - আচ্ছা আজ বিকেলে আসবো।

আমি -তুই সবাইকে একটু বলে দিছ।

ইকবাল - আচ্ছা বলে দিবো।

আমি - ওকে এখন রাখি।
বলেই কলটা কেটে দিলাম।

আমি সাবাই কে আসার জন্য ইকবাল কে বলতে বলেছি এই জন্য সে যেন নিলাকেও বলে।

কারণ আমি বললে হয়তো নিলাকে বলা হতো না।

আচ্ছা যাই হোক।

বিকেলে আমি যাচ্ছি আমাদের সেই আড্ডা দেওয়ার স্থানে।

গিয়ে দেখি সবাই বসে আছে।
আমাকে দেখে সবাই এসে আমাকে জড়িয়ে দরে।
আমিও ওদেরকে জড়িয়ে দরি।

আমার থেকে অনেক ভালো লাগতেছে।
কারণ অনেক দিন পড়ে প্রিয় মানুষ দের সাথে দেখা।

সবাই একসাথে বসার পড়ে খেয়াল করে দেখি তাদের মধ্যে নিলা নাই।
ইকবাল কে জিজ্ঞেস করলাম তো তুর কি অবস্থা।
কি করিস তুই এখন।
বিয়ে সাধি করিস নাই।

ইকবাল হেঁসে বললো আমি একটা চাকরি করি।
হু বিয়ে করেছি।

আমি বললাম বা ভালো তো তা ভাবিকে নিয়ে আসতি এই খানে আমাদের সাথে আড্ডা দেওয়ার জন্য।

ইকবাল কিছুক্ষণ হাসলো।
আমি তার হাসির মানে টা বুঝি নাই

পড়ে সে বললো নিয়ে এসেছি তো আমাদের সাথে আড্ডা দেওয়ার জন্য।
আমি একটু অভাগ হয়ে বললাম ভাবি কোয় দেখিনা কেন??

তখন ইকবাল ফারিনের দিকে তার আংগুল টা দিখিয়ে দেয়।

আমি - কিহ ফারিন।

ইকবাল বললো হু ফারিন।

আমি ওকেই বিয়ে করেছি।

আমি কিছুক্ষণ ওদের দুই জনের দিকে তাকিয়ে আছি
সত্যি ওদের দুই জনকে একসাথে ওনেক সুন্দর লাগতেছে।

তার পর বললাম কিরে সাহেদ তুর কি অবস্থা।
কি করিস তুই এখন।
তুই বিয়ে জাধি করিস নাই।

তখন সাহেদ বললো আমি বাবকা বেটা।

আমি বললাম বাবকা বেটা মানে

সে বললো আমি আমার বাবার ব্যাবসা পরিচালনা করতেছি।
আর আমার বাবার বন্ধুর মেয়ের সথে আমার বিয়ে ঠিক করেছে আমার বাবা।

তাই বললাম আরকি আমি বাবাকা বেটা।

অনেকক্ষণ হাসি তামসা করার পর আমি বললাম।

আচ্ছা

নিলা কেমন আছে?????????????

অনেক কষ্ট করে আপনাদের জন্য গল্প লিখি আমরা।
পড়ে চলে না গিয়ে কিছু লিখে
লেখক দের উৎসাহিত করুন।
ধন্যবাদ।

Part 6

Post a Comment

0 Comments