Romantic Love Story (বেস্টফ্রেন্ডের সাথে প্রেম - পর্ব ৪) Bengali Story

Are you searching love story in Bangla language you will find here many types of Bangla story like a romantic love story, cute love story, heart touching love story, Islamic love story, Bangla golpo, story, real love story, Bangla Islamic Story, new love story, valobasar golpo, premer golpo, Bangla love story, I hope you are like our collections if you like our collection please connect with us.

Romantic Love Story (বেস্টফ্রেন্ডের সাথে প্রেম - পর্ব ৪) Bengali Story, Bangla love story, Bangla golpo, valobasar golpo, premer golpo, cute love story, romantic love story, new love story, new golpo, new story,

বেস্টফ্রেন্ডের সাথে প্রেম
লেখক মোঃ রিয়াদ সন্দ্বীপি (বুঝ বালক)
পর্ব ৪


সবার অনুরোধে গল্পকে নতুন করে সাজিয়ে লেখতে হচ্ছে তাদের মিল করানোর জন্য।

আমি চেষ্টা করবো তোদেরকে সেই ভাবে মিল করাতে যে ভাবে মিল করানোর জন্য আপনারা বলেছেন।


নিলার সাথে কথা শেষ করে সোজা বাসায় এসে বেগ নিয়ে বাহির হয়ে যাই৷

সাথে আব্বু এসেছে আমাকে নামিয়ে দেওয়ার জন্য।

আমি বিমানে বসে আছি
ঐ দিকে নিলা বসে আছে মেহেদী সাজে।

এখন সময় রাত্র ৯-৫৫ মিনিট।

ইকবাল, সাহেদ, ও ফারিন ঘড়ির দিকে তাকিয়ে আছে।
কারণ তারা জানে আর কিছুক্ষণ পরে রিয়াদ চলে যাচ্ছি তাদের থেকে অনেক দুরে।

এমন সময় নিলা এসে জিজ্ঞেস করে কিরে তোরা সবাই ঘড়ির দিকে তাকিয়ে আছিস কেন।
আর রিয়াদ কোই সব খানে খুঁজেও তাকে পাই নাই।
তুরা কি জানিস সে কোথায় গেছে।

সবাই নিচের দিকে তাকিয়ে আছে।
কেও কোন কথা বলতেছে না।

কারণ রিয়াদ নিলাকে কিছু না বলার জন্য বলেছিলো তাদের কে৷

নিলা বললো কিরে তুরা কিছু বলছিস না কেন।

তখন সাহেদ বললো রিয়াদ চলে গেছে।

নিলা বললো চলে গেছে মানে কোথায় গেছে।
আর তার মোবাইল বন্ধ কেন।
সালারে যদি আমার সামনে পাই।
মোবাইল বন্ধ রাখার সাজা আমি সুদে আসলে একসাথে দিব।

ফারিন বললো সাজা দেওয়ার জন্য তাকে আর কখনো খুঁজে পাবি না।

মানে??????????????

ইকবাল বললো রিয়াদ বিদেশে চলে গেছে।
আর ৫ মিনিট পর সে তার প্রিয় দেশ ছেড়ে,
প্রিয় মানুষ দের ছেড়ে চলে যাবে।

ইকবালের কথা শুনে নিলার মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়ে।
তার হাত থেকে তার মোবাইল টা নিচে পড়ে যাই।

নিলা দরানো থেকে পড়ে যাওয়ার সময়

ফারিন তারা তারি তাকে ধরে পেলে।

নিলা যেন আর কিছু চিন্তা করতে পারতেছেনা।

নিলার থেকে এখন কেন যানি মনে হচ্ছে সে তার জিবন সব থেকে মূল্য ভান কোন একটা জিনিস হারিয়ে পেলেছে।
এমন একটা খুশী হারিয়ে গেছে যেটা সে না চাইলেও তার সাথে থাকতো ছায়ার মতো।

তার সামনে সব সৃতি গুলো বাসতে লাগলো।
রিয়াদের সাথে কাটানো সব গুলো কাজ।
তার সাথে করা সব মজা গুলো
তার সাথে বলা সমস্ত কথা গুলো। তার সামনে সব সৃতি গুলো বাসতে লাগলো।

কিছুক্ষণ পরে নিলা বলে
ও আমাকে এভাবে ছেড়ে চলে যেতে পারলো।

তখন সাহেদ বললো - তুইও তো তাকে ছেড়ে চলে যাচ্ছিস তুর প্রিয় মানুষের সাথে।
তুই যদি যেতে পারিস তাহলে সে কেন পারবে না।

যখন সে বলেছিলো যে তুকে ভালোবাসে
তখন তো তুই তার সাথে তুর প্রেমিকের পরিচয় করিয়ে দিলি।
একবার ও কি চিন্তা করেছিস নাই তখন তার কেছে কেমন লাগছিলো।
নিজের প্রিয় মানুষ টাকে অন্য আরেক জনের পাশে দেখতে।
তখন তার মুখে হাসিটা ছিলো ঠিক কিন্তু মনটা ভেঙ্গে চুড়ে তচনচ হয়ে যাচ্ছিলো।

তুর মনে আছে, যে দিন তুই তুর প্রেমিকের সাথে দেখা করিয়েছিলি তার সাথে।
তখন তুদের হাতে সে দুইটা আইসক্রিম দিয়েছিলো।
আসলে সেই দুইটা আইসক্রিম তুর আর তার জন্য কিনেছিলো।

যেটা সে না খেয়ে তুদের দিয়েছিলো।

হু তুই জিজ্ঞেস করেছিলি যে তুর টা কোথায়।
সে বলছিলো আমারটা আমি খেয়ে তুদের জন্য নিয়ে এসেছি।
কিন্তু সেই দিন সে শুধু দুটি আইসক্রিমই কিনে ছিলো।

আর তুই কি করে তার কথা বিশ্বাস করলি যে সে খেয়ে তুদের জন্য এনেছে।

সে কি এর আগে কখনো নিজে আগে খেয়ে পরে তুর জন্য কোন কিছু এনেছিলো।

নাকি তুকে আগে খাইয়ে পরে নিজে খেতো।

তুর কি মনে পড়ে সেই দিনের কথা যে দিন তুই আমাদেরকে তুর বিয়ের কার্ড দিয়েছিলি।
সেই দিন কি তুই দেখেছিলি রিয়াদের চোখের জল।

হয়তো দেখেছিলি কিন্তু বুঝতে পারিসনি তার চোখের জলের ভাষাটা।

কারণ তখন তুই আনন্দে মেতে ছিলো নতুন মানুষের সাথে।
সে জন্যই হয়তো তুই অনেক কিছু দেখে ও দেখতে পাস নাই।

নিলা কিছু বলছেনা শুধু চোখ দিয়ে পানি পড়তেছে।
কিছুক্ষণের জন্য মনে হচ্ছিল কোন একটা রোবট বসে শুধু চোখ দিয়ে পানি পালাচ্ছে।

ফারিন বললো দেখ আমার সাবাই জানি তুরা একে অপরকে কতক্ষনি ভালোবাসিস।
কিন্তু তুই তুর সে ভালোবাসাকে শুধু বন্ধুত্বের ভালোবাসা মনে করে ভুল করেছিস।

হঠাত নিলা বললো

তুরা কি আগে থাকে জান্তি যে রিয়াদ আজ বিদেশে চলে যাবে।

ফারিন বললো হু

নিলা বললো তুরা আমাকে কিছু বলিসনি কেন ।

ফারিন বললো আমাদেরকে রিয়াদ বলেছিলো তুকে কিছু না বলার জন্য।

নিলা কান্না চোখে একটা মিথ্যা হাসি দিয়ে বললো

রিয়াদই শুধু তোদের বন্ধু ছিলো।

আমি কিছু না।

ফারিন কিছু বলবে এমন সময় নিলা ফারিক কে থামিয়ে বললো তুরা আমার সামনে থেকে যা এখন।

সবাই চলে গেলো ।

ঐ দিকে রিয়াদ বিদেশে গিয়ে তার সব কিছু বন্ধ করে দিছে।
যাতে কেও তার সাথে কোন রকম যোগাযোগ করতে না পারে।

আজ দুই তারিখ।

রিয়াদ কেলেন্ডারের দিকে তাকিয়ে আছে।
না চাইতে তার চোখ দিয়ে পানি পড়তেছে।
সে চিন্তা করতেছে আজ নিলা অন্য আরেক জনের
হয়ে গেছে।

রিয়াদের যেন কিছু ভালো লাগতেছেনা কোন কিছুতেই।

এই ভাবে দিন কাটতে থাকে রিয়াদের।

নতুন কলেজ নতুন বন্ধু পেয়ে আস্তে আস্তে সাভাবিক হচ্ছে রিয়াদ।

এই ভাবে কেটে যায় তিন তিন টা বছর।
রিয়াদের এখন পড়াশোনা শেষ।

একদিন রুমে বসে লেফটপে কাজ করতেছিলো রিয়াদ।
এমন সময় তার বড় খালা রুমে এসে বললো।
আমি কি ভিতরে আসতে পারি।.......

Part 5

Post a Comment

0 Comments