Bangla Golpo (বড় লোকের মেয়ে-পর্বঃ০২) New Love Story

Bangla Golpo (বড় লোকের মেয়ে-পর্বঃ০২) New Love Story

Are you looking for Bangla love story you will find here many types of Bangla golpo like, true love story, Bangla romantic love story, love at first sight,বড় লোকের মেয়ে, valobasar golpo, bangla love story, funny love story, mojar golpo, school love story, love you forever, sad love story, about love, best romance novels, romantic love story, short love story, romantic story, cute love story, real love story, valobashar golpo, school life love story, romantic short stories and much more

Bangla Golpo, Bangla New Love Story, story books download, new love story, romantic love story, real love story

বড় লোকের মেয়ে
পর্বঃ০২
#লেখক_M_R


জয়া: আরে গাধা ওটাই তো আমি ছিলাম।
আমার আর একটা নাম আছে আর সেটা হলো
মিম।।
আমি: ও তোমরা এত বড়লোক
মিম: ওই আমি না তোমাকে বলছি আমাকে
বড়লোক বড়লোক বোলবেনা
আমি: বড়লোক কে তো বড়লোকেই বলবো
তাই না
মিম: ওই আমার বাবা বড়লোক আমি না
বুঝছো।
আমি: ওই হলো আর কি। তোমার বাবার
টাকা পয়সা গুলো তো তুমি পাবে তাই না।
কারন তোমার আর কোন ভাই বোন নাই।
মিম: প্লিজ শাহরিয়ার এই বড়লোক কথাটা
আর আমাকে বলবা না।
আমি: ওকে বলবো না।
মিম:তা রবি তোমার যে কলেজ পাল্টা
নোর কথা তুমি কি অন্য কলেজে ভর্তি
হইছো
আমি: না নতুন করে আর অন্য কোন কলেজে
ভর্তি হওয়া হয় নাই।
মিম: কেনো আর কখন ভর্তি হবে।
আমি: ভর্তি হওয়ার জন্য যেটা লাগে সেটা
আমার কাছে নাই
মিম: ওই আমাকে আগে বলবা না যে
তোমার কাছে টাকা নাই।
আমি: তোমাকে কেনো আমি বলবো
মিম: আমি আর কোন কথা শুনতে চাই না
তুমি সকাল ১০ টায় কালকে সরকারি
কলেজের সামনে আসবা
আমি: কেনো আসবো
মিম: আমি যে কলেজে পড়ি তুমি ওখানে
ভর্তি হবা
আমি: না আমি ওখানে ভর্তি হবো না
মিম: কেন
আমি: আমার ওতো টাকা নাই
( ও হ্যা মিম একটা বেসরকারি কলেজে
পড়ে। আমি যদি ও অনেক ভালো ছাত্র তবে
টাকার কারনে ভালো কলেজে ভর্তি হতে
পারি নাই। একটা কলেজে ভর্তি হইছিলাম
তবে ওটা কলেজে আর পরতে চাই না তাই
মিম কে বলছিলাম ওই কথা টা।
আর সে জন্য মিম আমাকে ওর সাথে ভর্তি
হওয়ার জন্য বলতেছে
মিম: আমি কিছু জানতে চাই না। কালকে
তুমি সকালেই আসবা
আমি: না আমি পারবো না তোমার কাছ
থেকে টাকা নিতে।
মিম: ওই তুই আসবি না আমি গিয়ে নিয়ে
আসবো
আমি: না না আমি আসবো
মিম: এই তো গুড বয়
আমি: দেখা করবো কি ভাবে। মানে কি
ভাবে যানবো তুমি কোথায় আছো
মিম: ওকে তোমার নাম্বার দাও আমি
তোমাকে খুজে নিবো
আমি: না তুমি দাও
মিম: আমি তোমাকে নাম্বার দেই আর
তুমি না আসো তাই তো। তুমি দিবা কি না
আমি: আরে দিতেছি তো এই নাও ০১৭৫২৭১....
মিম: ওকে ফোন দিতেছি রিসিভ করো
আমি: এখন কেন রিসিভ করবো
মিম: কথা বলবো তাই।
কিছুক্ষন পরেই একটা নাম্বার থেকে ফোন
আসলো আমি রিসিভ করতেই
মিম: ওই তারা তারি ধরতে পারো না
আমি: ধরলাম তো তারাতারি
মিম: ফোন বাজার সাথে সাথেই ধরবা
বুঝছো
আমি: ওকে বাবা ধরবো
মিম: ওকে ঘুমাও এখন গুড নাইট
আমি ও গুড নাইট বলে ঘুমিয়ে পড়লাম
সকালে ফোন এর রিংটনের শব্দে আমার ঘুম
ভাংলো ফোন হাতে নিয়ে দেখলাম মিম
কল দিছে রিসিভ করতেই।
মিম: ওই সকাল আট টা বাজে
আমি: তাতে কি হয়েছে
মিম: মানে তুমি আসবা না
আমি: আসবো তো
মিম: ১ ঘন্টার মধ্যে রেডি হয়ে চলে এসো।
দেরি হলে কিন্তু খবর খারাপ হবে
আমি: ওকে ফোন রাখো আমি আসতেছি
বলেই আমি রেডি হয়ে ওই যায়গায় চলে
গেলাম
গিয়ে দেখি মিম চলে এসেছে দেখতে
কিন্তু অনেক সুন্দর লাগতেছে। আমি দেখেই
ক্রাশ খেলাম।
মিম: ওকে চলো তাড়াতাড়ি আব্বু ওখানে
লেট করতেছে
আমি: তোমার আব্বু কে আবার কেন বলছো
মিম: আরে চলো তো তাড়াতাড়ি
বলে মিম আমাকে টানতে টানতে নিয়ে
গেলো
ও জানি কাকে ফোন করলো তার কিছুক্ষন
পরে আমাদের সামনে একটা কার এসো
থামলো
ও আমাকে জোর করে ওর মধ্যে তুলে নিয়ে
কলেজের সামনে এসে নামলো।
কলেজে ভর্তি হয়ে আমরা দুজনে কলেজ
থেকে বের হলাম
তার পরে মিমের বাবা বের হয়ে এসে
বললো
আংকেল: মিম ওকে বাড়িতে নিয়ে যা
আমি কিছু কাজ শেরে আসতেছি
আমি: না আংকেল আমি বাড়ি চলে যাই
পরে একদিন আসবো
মিম: ওই আব্বু তোমাকে কি বললো শুনলে
না। আব্বুর উপর কথা বলো। আব্বু এক কথা দু
বার বলে না চলো এখন
আমি নির উপায় হয়ে মিমের সাথে ওদের
বাড়ি তে গেলাম
আসার সময় দেখলাম মিমের আব্বু কেন
যানি মুচুর মুচুর হাসলো আমি বুঝতে পারলাম
না
মিম দের বাড়ির সামনে আসতেই আমি
অবাক হয়ে গেলাম কারন কারো বাড়ি এত
বড় আর এত সুন্দর হয় সেটা নিজের চোখে না
দেখলে বিশ্বাস হতো না
ওদের বাড়িতে ডুকতেই মিমের মা বললো।
আন্টি: বসো বাবা। তোমার কথা মিম
কালকে রাতে আমাকে বলছে তা ভর্তি হলা
আমি: হ্যা আন্টি
আন্টি : তোমরা দুজনে গল্প করো আমি যাই
বলেই আন্টি চলে গেলো
মিম আমার সামনে এসে বসে বললো
মিম: আচ্ছা তুমি কোন কি কাজ পাড়ো
আমি: হ্যা পাড়ি
মিম: কি কাজ পাড়ো
আমি: আমি ড্রাইভিং শিখেছি
মিম: ও গুড তুমি আমাকে আগে বলবা না
আমি: কেন
মিম: কালকে থেকে আমার গাড়িটা তুমি
ড্রাইভ করবে।
আমি: ওকে তবে আমি কোন টাকা নিতে
পারবো না
মিম: ওই তোমাকে আমি টাকা দিলে তো
নিবা
কিছুক্ষন পরে মিমের বাবা আসলো মিম ওর
আব্বু কে বলে ওর গাড়ির ড্রাইভার কে অন্য
গাড়িতে দিয়ে দিলো এবং আমাকে ওর
গাড়ির চাবি টা ওর আব্বুর সামনেই আমার
হাতে দিলো।
দুপুরে খেয়ে দেয়ে ওদের বাসা তেই একটু
ঘুমিয়ে নিলাম
সন্ধা গড়িয়ে রাত হলো। আমি আংকেল কে
গিয়ে বললাম
আমি: আংকেল আমি এখন বাসায় চলে যাই
আংকেল: আমি তোমার আব্বু এবং আম্মুর
সাথে কথা বলছি। যে আজ তুমি এখানেই
থাকবে। তারা ও বলছে ঠিক আছে
আমি আবার ও নির উপায় হয়ে রাতে খাবার
খেয়ে এসে ঘুমিয়ে পড়লাম
সকালে মিমের ডাকে ঘুম ভাংলো
ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করার পর
মিম বললো
মিম: ওই শাহরিয়ার আমার এক বান্ধুবির
জন্ম দিন আজকে চলো তো ওখানে জেতে
হবে
বলেই মিম চলে আসলো। আমি ও ওর সাথে
গাড়িতে বসলাম। মিম ও আমার সাথেই
সামনের সিট এ বসেছে
সম্পূর্ণ রাস্তায় অতিরিক্ত কথা বলতে
বলতে এসেছে। আমার মাথা টায় শেষ করে
দিছে কথা বলতে বলতে।
ও সব সময় একটা কথাই বলেছে আমার কোন
মেয়ের দিকে তাকানো যাবে না এবং কথা
বলা যাবে না
আমরা দুজনেই গাড়ি থেকে নেমে ভিতরে
যেতেই আমি দেখি আমার এক বান্ধুবি ও
এসেছে এখানে।
মিম আমাকে ওখানে দাড়াতে বলে
কোথায় যেন চলে গেলো
আর এমনি আমার বান্ধুবি আফরিন আমার
সামনে এসে বললো
আফরিন : কিরে দোস্ত কেমন আছিস...
কথাটা আফরিন বলা নাই শেষ করতে মিম
যেনো কোথা থেকে এসেই আমার সামনে
দাড়িয়ে....... চলবে....... সেটা হলো
মিম।।
আমি: ও তোমরা এত বড়লোক
মিম: ওই আমি না তোমাকে বলছি আমাকে
বড়লোক বড়লোক বোলবেনা
আমি: বড়লোক কে তো বড়লোকেই বলবো
তাই না
মিম: ওই আমার বাবা বড়লোক আমি না
বুঝছো।
আমি: ওই হলো আর কি। তোমার বাবার
টাকা পয়সা গুলো তো তুমি পাবে তাই না।
কারন তোমার আর কোন ভাই বোন নাই।
মিম: প্লিজ শাহরিয়ার এই বড়লোক কথাটা
আর আমাকে বলবা না।
আমি: ওকে বলবো না।
মিম:তা রবি তোমার যে কলেজ পাল্টা
নোর কথা তুমি কি অন্য কলেজে ভর্তি
হইছো
আমি: না নতুন করে আর অন্য কোন কলেজে
ভর্তি হওয়া হয় নাই।
মিম: কেনো আর কখন ভর্তি হবে।
আমি: ভর্তি হওয়ার জন্য যেটা লাগে সেটা
আমার কাছে নাই
মিম: ওই আমাকে আগে বলবা না যে
তোমার কাছে টাকা নাই।
আমি: তোমাকে কেনো আমি বলবো
মিম: আমি আর কোন কথা শুনতে চাই না
তুমি সকাল ১০ টায় কালকে সরকারি
কলেজের সামনে আসবা
আমি: কেনো আসবো
মিম: আমি যে কলেজে পড়ি তুমি ওখানে
ভর্তি হবা
আমি: না আমি ওখানে ভর্তি হবো না
মিম: কেন
আমি: আমার ওতো টাকা নাই
( ও হ্যা মিম একটা বেসরকারি কলেজে
পড়ে। আমি যদি ও অনেক ভালো ছাত্র তবে
টাকার কারনে ভালো কলেজে ভর্তি হতে
পারি নাই। একটা কলেজে ভর্তি হইছিলাম
তবে ওটা কলেজে আর পরতে চাই না তাই
মিম কে বলছিলাম ওই কথা টা।
আর সে জন্য মিম আমাকে ওর সাথে ভর্তি
হওয়ার জন্য বলতেছে
মিম: আমি কিছু জানতে চাই না। কালকে
তুমি সকালেই আসবা
আমি: না আমি পারবো না তোমার কাছ
থেকে টাকা নিতে।
মিম: ওই তুই আসবি না আমি গিয়ে নিয়ে
আসবো
আমি: না না আমি আসবো
মিম: এই তো গুড বয়
আমি: দেখা করবো কি ভাবে। মানে কি
ভাবে যানবো তুমি কোথায় আছো
মিম: ওকে তোমার নাম্বার দাও আমি
তোমাকে খুজে নিবো
আমি: না তুমি দাও
মিম: আমি তোমাকে নাম্বার দেই আর
তুমি না আসো তাই তো। তুমি দিবা কি না
আমি: আরে দিতেছি তো এই নাও ০১৭৫২৭১....
মিম: ওকে ফোন দিতেছি রিসিভ করো
আমি: এখন কেন রিসিভ করবো
মিম: কথা বলবো তাই।
কিছুক্ষন পরেই একটা নাম্বার থেকে ফোন
আসলো আমি রিসিভ করতেই
মিম: ওই তারা তারি ধরতে পারো না
আমি: ধরলাম তো তারাতারি
মিম: ফোন বাজার সাথে সাথেই ধরবা
বুঝছো
আমি: ওকে বাবা ধরবো
মিম: ওকে ঘুমাও এখন গুড নাইট
আমি ও গুড নাইট বলে ঘুমিয়ে পড়লাম
সকালে ফোন এর রিংটনের শব্দে আমার ঘুম
ভাংলো ফোন হাতে নিয়ে দেখলাম মিম
কল দিছে রিসিভ করতেই।
মিম: ওই সকাল আট টা বাজে
আমি: তাতে কি হয়েছে
মিম: মানে তুমি আসবা না
আমি: আসবো তো
মিম: ১ ঘন্টার মধ্যে রেডি হয়ে চলে এসো।
দেরি হলে কিন্তু খবর খারাপ হবে
আমি: ওকে ফোন রাখো আমি আসতেছি
বলেই আমি রেডি হয়ে ওই যায়গায় চলে
গেলাম
গিয়ে দেখি মিম চলে এসেছে দেখতে
কিন্তু অনেক সুন্দর লাগতেছে। আমি দেখেই
ক্রাশ খেলাম।
মিম: ওকে চলো তাড়াতাড়ি আব্বু ওখানে
লেট করতেছে
আমি: তোমার আব্বু কে আবার কেন বলছো
মিম: আরে চলো তো তাড়াতাড়ি
বলে মিম আমাকে টানতে টানতে নিয়ে
গেলো
ও জানি কাকে ফোন করলো তার কিছুক্ষন
পরে আমাদের সামনে একটা কার এসো
থামলো
ও আমাকে জোর করে ওর মধ্যে তুলে নিয়ে
কলেজের সামনে এসে নামলো।
কলেজে ভর্তি হয়ে আমরা দুজনে কলেজ
থেকে বের হলাম
তার পরে মিমের বাবা বের হয়ে এসে
বললো
আংকেল: মিম ওকে বাড়িতে নিয়ে যা
আমি কিছু কাজ শেরে আসতেছি
আমি: না আংকেল আমি বাড়ি চলে যাই
পরে একদিন আসবো
মিম: ওই আব্বু তোমাকে কি বললো শুনলে
না। আব্বুর উপর কথা বলো। আব্বু এক কথা দু
বার বলে না চলো এখন
আমি নির উপায় হয়ে মিমের সাথে ওদের
বাড়ি তে গেলাম
আসার সময় দেখলাম মিমের আব্বু কেন
যানি মুচুর মুচুর হাসলো আমি বুঝতে পারলাম
না
মিম দের বাড়ির সামনে আসতেই আমি
অবাক হয়ে গেলাম কারন কারো বাড়ি এত
বড় আর এত সুন্দর হয় সেটা নিজের চোখে না
দেখলে বিশ্বাস হতো না
ওদের বাড়িতে ডুকতেই মিমের মা বললো।
আন্টি: বসো বাবা। তোমার কথা মিম
কালকে রাতে আমাকে বলছে তা ভর্তি হলা
আমি: হ্যা আন্টি
আন্টি : তোমরা দুজনে গল্প করো আমি যাই
বলেই আন্টি চলে গেলো
মিম আমার সামনে এসে বসে বললো
মিম: আচ্ছা তুমি কোন কি কাজ পাড়ো
আমি: হ্যা পাড়ি
মিম: কি কাজ পাড়ো
আমি: আমি ড্রাইভিং শিখেছি
মিম: ও গুড তুমি আমাকে আগে বলবা না
আমি: কেন
মিম: কালকে থেকে আমার গাড়িটা তুমি
ড্রাইভ করবে।
আমি: ওকে তবে আমি কোন টাকা নিতে
পারবো না
মিম: ওই তোমাকে আমি টাকা দিলে তো
নিবা
কিছুক্ষন পরে মিমের বাবা আসলো মিম ওর
আব্বু কে বলে ওর গাড়ির ড্রাইভার কে অন্য
গাড়িতে দিয়ে দিলো এবং আমাকে ওর
গাড়ির চাবি টা ওর আব্বুর সামনেই আমার
হাতে দিলো।
দুপুরে খেয়ে দেয়ে ওদের বাসা তেই একটু
ঘুমিয়ে নিলাম
সন্ধা গড়িয়ে রাত হলো। আমি আংকেল কে
গিয়ে বললাম
আমি: আংকেল আমি এখন বাসায় চলে যাই
আংকেল: আমি তোমার আব্বু এবং আম্মুর
সাথে কথা বলছি। যে আজ তুমি এখানেই
থাকবে। তারা ও বলছে ঠিক আছে
আমি আবার ও নির উপায় হয়ে রাতে খাবার
খেয়ে এসে ঘুমিয়ে পড়লাম
সকালে মিমের ডাকে ঘুম ভাংলো
ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করার পর
মিম বললো
মিম: ওই শাহরিয়ার আমার এক বান্ধুবির
জন্ম দিন আজকে চলো তো ওখানে জেতে
হবে
বলেই মিম চলে আসলো। আমি ও ওর সাথে
গাড়িতে বসলাম। মিম ও আমার সাথেই
সামনের সিট এ বসেছে
সম্পূর্ণ রাস্তায় অতিরিক্ত কথা বলতে
বলতে এসেছে। আমার মাথা টায় শেষ করে
দিছে কথা বলতে বলতে।
ও সব সময় একটা কথাই বলেছে আমার কোন
মেয়ের দিকে তাকানো যাবে না এবং কথা
বলা যাবে না
আমরা দুজনেই গাড়ি থেকে নেমে ভিতরে
যেতেই আমি দেখি আমার এক বান্ধুবি ও
এসেছে এখানে।
মিম আমাকে ওখানে দাড়াতে বলে
কোথায় যেন চলে গেলো
আর এমনি আমার বান্ধুবি আফরিন আমার
সামনে এসে বললো
আফরিন : কিরে দোস্ত কেমন আছিস...
কথাটা আফরিন বলা নাই শেষ করতে মিম
যেনো কোথা থেকে এসেই আমার সামনে
দাড়িয়ে.......

Part 3

Post a Comment

0 Comments